Ads

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যস সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাস
প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে সরকারের প্রতিবছর রাজস্ব আয় হয় প্রায় ৬৫ কোটি টাকা
প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয় ১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর সিলেটের হরিপুরে
গ্যাস উত্তোলন শুরু হয় ⇨ ১৯৫৭ সাল থেকে
বর্তমান আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র সংখ্যা ⇨ ২৮ টি
গ্যাস উত্তোলন করা হয় ⇨ ২০ টি গ্যাসক্ষেত্র থেকে
২০ টি গ্যাসক্ষেত্রের মোট কূপের পরিমাণ ⇨ ১১০ টি
অবশিষ্ট ৮ টির মধ্যে ৫ টিতে উত্তোলন স্থগিত রয়েছে এবং ৩ টিতে উত্তোলন শুরু হয়নি।
মোট গ্যাস মজুদের পরিমাণ ⇨ ৩৯.৮ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
উত্তোলনযোগ্য গ্যাসের পরিমাণ ⇨ ২৮ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
উত্তোলনযোগ্য প্রমাণিত ও সম্ভাব্য (২p) মজুদের পরিমাণ ⇨ ২৮.২৯ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
উত্তোলনযোগ্য প্রমাণিত ও সম্ভাব্য (৩p) মজুদের পরিমাণ ⇨ ২২৯.৫৪ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
১৯৬০ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত গ্যাস উত্তোলনের পরিমাণ ⇨ ১৮.২৪ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
জানুয়ারি ২০২১ সময়ে উত্তোলনযোগ্য অবশিষ্ট গ্যাস মজুদের পরিমাণ ⇨ ১০.০৫ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
সর্বশেষ আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্রে ⇨ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার শ্রীকাইলে অবস্থিত
সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন হয় ⇨ তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে
দেশীয় শক্তিসম্পদের শতকরা ৭০ ভাগ যোগান দেয় প্রাকৃতিক গ্যাস
দেশের মোট বানিজ্যিক ব্যবহারের প্রায় ৭৫ শতাংশ প্রাকৃতিক গ্যাস পূরণ করে।
সরকার গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য সমগ্র দেশকে ২৩ টি ব্লকে ভাগ করেছেন।

বিভিন্ন গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাস মজুদের পরিমাণ
বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্র ⇨ ৮৩৫০ বিলিয়ন ঘনফুট
তিতাস গ্যাসক্ষেত্র ⇨ ৮১৪০.৯০ বিলিয়ন ঘনফুট
হবিগঞ্জ গ্যাসক্ষেত্র ⇨ ৩৬৮৪.০০ বিলিয়ন ঘনফুট
রশিদপুর গ্যাসক্ষেত্র⇨ ৩৬৫০.০০ বিলিয়ন ঘনফুট
কেলাশটিলা গ্যাসক্ষেত্র ⇨ ৩৬১০ বিলিয়ন ঘনফুট
বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্র ⇨ ১৭০১ বিলিয়ন ঘনফুট
জালালাবাদ গ্যাসক্ষেত্র ⇨ ১৪৯১ বিলিয়ন ঘনফুট
বাঙ্গুরা গ্যাসক্ষেত্র ⇨ ১১৯৮ বিলিয়ন ঘনফুট
মোলভীবাজার গ্যাসক্ষেত্র ⇨ ১০৫৩ বিলিয়ন ঘনফুট

একনও উৎপাদনে না যাওয়া গ্যাসক্ষেত্রের প্রাথমিক মজুদের পরিমাণঃ
কুতুবদিয়া গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাস মজুদের পরিমাণ ⇨ ৬৫ বিলিয়ন ঘনফুট
ভোলা নর্থ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাস মজুদের ⇨  ৬২১৯ বিলিয়ন ঘনফুট 

উৎপাদন স্থগিত রয়েছে যেসব গ্যাসক্ষেত্রেঃ
⇨ সাঙ্গু গ্যাসক্ষেত্র
⇨ ছাতক গ্যাসক্ষেত্র
⇨, কামতা গ্যাসক্ষেত্র
⇨ ফেনী গ্যাসক্ষেত্র
⇨ রূপগঞ্জ গ্যাসক্ষেত্র

প্রাকৃতিক গ্যাসের চাহিদাঃ
২০১৯-২০ অর্থবছরে গ্যাসের চাহিদা ⇨ ৪৪৭৮ বিলিয়ন ঘনফুট
২০২০-২১ অর্থবছরে গ্যাসের চাহিদা ⇨ ৪৫২০ বিলিয়ন ঘনফুট
২০২১-২২ অর্থবছরে গ্যাসের চাহিদা ⇨ ৪৬১০ বিলিয়ন ঘনফুট
২০২২-২৩ অর্থবছরে গ্যাসের চাহিদা ⇨ ৪৭৮৭ বিলিয়ন ঘনফুট
২০২৩-২৪ অর্থবছরে গ্যাসের চাহিদা ⇨ ৪৯৩১ বিলিয়ন ঘনফুট
২০২৪-২৫ অর্থবছরে গ্যাসের চাহিদা ⇨ ৫০৯৭ বিলিয়ন ঘনফুট

CNG খাতে প্রাকৃতিক গ্যাসের চাহিদাঃ
২০২০-২১ অর্থবছরে  ⇨ ১৩৯ এমএম সিএফডি

BRTC এর হিসাব অনুযায়ী CNG চালিত গাড়ির সংখ্যাঃ
২০০২ সাল ⇨ ৬৭৩৪ টি
২০১২ সাল ⇨ ২১২৫৯৪ টি

প্রাকৃতিক গ্যাসের উৎপাদন
২০২০-২১ এ প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদিত হয়েছে ⇨ ১১০৪.১ বিলিয়ন ঘনফুট
২০১৯-২০ এ প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদিত হয়েছে ⇨ ১০৮৫.৬ বিলিয়ন ঘনফুট
২০১৮-১৯ এ প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদিত হয়েছে ⇨ ১০৭৭.৭ বিলিয়ন ঘনফুট

পেট্রোবাংলার অধীনে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প
মোট প্রকল্প ⇨ ২৯ টি
কূপ খনন কর্মসূচি ⇨ ৮ টি
গ্যাস উত্তোলন কর্মসূচি ⇨ ৭ টি
গ্যাস বিতরণ কর্মসূচি ⇨ ৪ টি
জরিপ ⇨ ২ টি
স্ব-অর্থায়নের প্রকল্প ⇨ ৮ টি

প্রাকৃতিক গ্যাসের খাতওয়ারি ব্যবহার (২০২০-২১)
বিদ্যুৎ খাতে ব্যবহৃত হয় ⇨ ৪২ শতাংশ
শিল্প খাতে ব্যবহৃত হয় ⇨ ১৮ শতাংশ
ক্যাপটিভ পাওয়ার খাতে ব্যবহৃত হয় ⇨ ১৭ শতাংশ
গৃহস্থালিতে ব্যবহৃত হয় ⇨ ১৩ শতাংশ
সার শিল্পে ব্যবহৃত হয় ⇨ ৬ শতাংশ
সিনজিতে ব্যবহৃত হয় ⇨ ৩ শতাংশ
বাণিজ্যিক শিল্পে ব্যবহৃত হয় ⇨ ১ শতাংশ
চা শিল্পে ব্যবহৃত হয় ⇨ ০.১০ শতাংশ

বিদ্যুৎ খাতে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার
২০২০-২১ এ ব্যবহৃত হয় ⇨ ৪২৫.৮ বিলিয়ন ঘনফুট
২০১৯-২০ এ ব্যবহৃত হয় ⇨ ৪৫৫.৯ বিলিয়ন ঘনফুট
২০১৮-১৯ এ ব্যবহৃত হয় ⇨ ৪৫০.৯ বিলিয়ন ঘনফুট

শিল্প খাতে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার
২০২০-২১ এ ব্যবহৃত হয় ⇨ ১৮১.৭ বিলিয়ন ঘনফুট
২০১৯-২০ এ ব্যবহৃত হয় ⇨ ১৫৫.৭ বিলিয়ন ঘনফুট
২০১৮-১৯ এ ব্যবহৃত হয় ⇨ ১৬৪.৫ বিলিয়ন ঘনফুট

প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদ
আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্রের সংখ্যা ⇨ ২৮ টি
মোট গ্যাস মজুদের পরিমাণ ⇨ ৩৯.৯ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
উত্তোলনযোগ্য গ্যাসের পরিমাণ ⇨ ২৮.৪২ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
১৯৬০ থেকে ২০২১ পর্যন্ত গ্যাস উৎপাদনের পরিমাণ ⇨ ১৯.১১ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
উত্তোলনযোগ্য অবশিষ্ট গ্যাস মজুদের পরিমাণ ⇨ ৯.৩০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট

প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রাপ্তিস্থানঃ
⇨ তিতাস
⇨ হবিগঞ্জ
⇨ বাখরাবাদ
⇨ কৈলাশটিলা
⇨ রশিদপুর
⇨ মেঘলা
⇨, নরসিংদী
⇨ বিয়ানীবাজার
⇨ ফেঞ্জুগঞ্জ
⇨ সালদা
⇨ শাহজাদপুর
⇨ সেমুতাং
⇨ জালালবাদ
⇨ মৌলভীবাজার
⇨ বিবিয়ানা
⇨ বাঙ্গুরা
⇨ কুতুবদিয়া
⇨ ভোলা নর্থ
⇨ জকিগঞ্জ

এলপিজি সরবরাহ
১৯৯৮ সালে সিলেটের কেলাসটিলায় একটি এলপিজি প্ল্যান্ট নির্মিত হয়। পরবর্তীতে ২০০৭ সালে কৈলাসটিলায় আরো একটি এনজিএল/ কনডেনসেট ফ্রাকশনেশন প্লান্ট চালু করা হয়। এসব প্লান্টে প্রতিদিন প্রায় ৫৪ মেট্রিক টন এনজিএল ও প্রায় ৪২ মেট্রিক টন কনডেনসেট প্রক্রিয়াজাত করে প্রায় -
⇨ ২৩ মেট্রিক টন এলপিজি
⇨ ৭৩০৫৮ লিটার এমএস এবং
⇨ ১৪৮৭৭ লিটার এইচডি উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে।

এলএনজি আমদানি
⇨ কক্সবাজারের মহেশখালীর নিকটবর্তী বঙ্গোপসাগরে দুইটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করা হয়েছে।
⇨ টার্মিনাল দুটির প্রত্যেকটির এলএনজি ধারণক্ষমতা ১৩৮০০০ ঘনমিটার এবং রি-প্যাসিফিকেশন ক্ষমতা দৈনিক ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট
⇨ ১ম টার্মিনালটি গস্ট, ২০১৮ এবং ২য়টি এপ্রিল ২০১৯ থেকে জাতীয় গ্রিডে দৈনিক ১০০০ ঘনফুট গয়াস সরবরাহ করছে।
সরকার কক্সবাজারের মাতারবাড়ীতে দৈনিক ১০০০ মিলিয়ন ঘনফুট রি-প্যাসিফিকেশন ক্ষমতার একটি স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে।

বিশ্বে গ্যাসের চাহিদা/ব্যবহার/মজুদ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর ২২ ট্রিলিয়ন ঘনফুট প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহৃত হয়।
২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে গয়াসের চাহিদা ছিল ⇨ ২৫ টিসিএফ
২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে গয়াসের চাহিদা ছিল ⇨ ৩১ টিসিএফ
২০২০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে গয়াসের চাহিদা ছিল ⇨ ৪০ টিসিএফ
সৌদি আরবে গ্যাস মজুদের পরিমাণ ⇨ ১৮০ সিসিএফ

প্রাকৃতিক গ্যাসের বিকল্প কি সম্ভব?
⇨ বিশ্বখ্যাত জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক পিটারওডেল প্রণীত রিপোর্টে বলা হয়,
আগামী ৪০ বছর বিশ্বব্যাপী জ্বালানি হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার ক্রমাগত বাড়তে থাকবে।
২০৫০ সাল নাগাদ এর ব্যবহার শীর্ষে উঠবে এবং এ সময় গ্যাসই হবে বিশ্বের প্রধান জ্বালানি শক্তি।

⇨ International Atomic Energy Commission ঘোষণা করেচে, ২০৫০ সাল পর্যন্ত তেল-গ্যাস-কয়লা হবে একমাত্র প্রধান জ্বালানি।

⇨ জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড.বদরুল ইমামের মতে,
বিকল্প জ্বালি গবেষণা বেশ অগ্রসর হলেও বর্তমানে বা নিকট ভবিষ্যতেনতো নয়ই, বরং অপেক্ষাকৃত দূরবর্তী ভবিষ্যতেও বিকল্প জ্বালানি শক্তির ব্যাপক প্রচলন বিশ্বব্যাপী কতটা সম্ভব হবে, তা সন্দেহের পর্যায়েই রয়ে গেছে।
⇨ সৌরশক্তি বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত মোট শক্তি সম্পদের মাত্র ০.০৩ শতাংশ মেটায় এবং ২০১০ সাল নাগাদ এটির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে মাত্র ০.১ শতাংশ।
⇨ বায়ুশক্তি বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত মোট সম্পদের মাত্র ০.২ শতাংশ মেটায় এবং ২০১০ সালে এটি ২.৮ শতাংশ শক্তির যোগান দিয়েছে।

জ্বালানি ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাব
১৯৫০ সাল থেকে এ যাবৎ তেল-কয়লা জ্বালানি পুড়িয়ে যে কার্বন ডাই-অক্সাইড ছড়ানো হয়েছে তার পরিমাণ নিম্নরূপঃ
যুক্তরাষ্ট্র ⇨ ১৮৬ বিলিয়ন টন
ইউরোপের সব দেশ মিলে ⇨ ১২৭ বিলিয়ন টন
চীন ⇨ ৫৭ বিলিয়ন টন
রাশিয়া ⇨ ৬৮ বিলিয়ন টন
ভারত ⇨ ১৬ বিলিয়ন টন
[সূত্রঃ সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্য থেকে সংগৃহীত]

গ্যাস সংকট মোকাবেলায় সরকারের গৃহীত পদক্ষেপসমূহঃ
* গ্যাসক্ষেত্র অনুসন্ধান ও উন্নয়ন
* এলপিজি সরবরাহ
* এলএনজি আমদানি
*  CNG
* জ্বালানি খাতে রেগুলেটরি কার্যক্রম (BERC কার্যক্রম পরিচালনা করছে)
* ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন ও দুর্নীতি হ্রাস (সরকার সিটিজেন চার্টার চালু করেছে)
* নীতিমালা প্রণয়ন
* প্রশিক্ষণ কার্যক্রম (Bangladesh Petrolium Institute এর মাধ্যমে)

গ্যাস সংকট মোকাবেলায় সরকারের গৃহীত নীতিমালাসমূহঃ
⇨  BERC প্রাকৃতিক গ্যাস বিতরণ ও ট্যারিফ প্রবিধানমালা-২০১০
⇨ BERC প্রাকৃতিক গ্যাস সঞ্চালন ও ট্যারিফ প্রবিধানমালা-২০১০
⇨ গ্যাস উন্নয়ন তহবিল নীতিমালা-২০১১
[BERC =  Bangladesh Energy Regulatory Commission)

অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রাকৃতিক গ্যাসের ভূমিকা/গুরুত্ব/ব্যবহার
* শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাস
⇨ সার কারখানা, সিমেন্ট কারখানা, বস্ত্র,  প্লাস্টিক, রাবার, কীটনাশক ঔষধ
* শিল্পের জ্বালানি হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাস
* গৃহস্থালির জ্বালানি হিসেবে প্রাকৃতিক গ্যাস
⇨ সিলিন্ডারে তরলীকৃত LPG
⇨ তরল জ্বালানিতে CNG

* বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রাকৃতিক গ্যাস
⇨ ঘোড়াশাল, আশুগঞ্জ, সিদ্ধিরগঞ্জ
* সিমেন্ট শিল্পে প্রাকৃতিক গ্যাস
* কৃষি উন্নয়নে প্রাকৃতিক গ্যাস
* বেকার সমস্যা সমাধানে প্রাকৃতিক গ্যাস
* বৈদেশিক মুদ্রার অপচয় হ্রাস
* রাজস্ব বৃদ্ধি
⇨ সরকারের প্রতিবছর প্রায় ৬৫ কোটি টাকা আয় হয়
* গ্যাস বাতির ব্যবহার

Comments

Ads

Related Topics